Summary
বাংলাদেশের আইন প্রণয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বছরের পরিচিতি:
- দণ্ডবিধি: প্রণীত ১৮৬০ সালে
- ফৌজদারী কার্যবিধি: প্রণীত ১৮৯৮ সালে
- বিশেষ ক্ষমতা আইন: প্রণীত ১৯৭৪ সালে
- শিশু আইন: ১৬ বছর বয়স নির্ধারণ ১৯৭৪ সালে
- বিয়ের সর্বনিম্ন বয়স: নারী ১৮ ও পুরুষ ২১ বছর
- নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন: পাস ২০০০ সালে
- দ্রুত বিচার আইন: প্রবর্তিত ২০০২ সালে
- ধূমপান বিরোধী আইন: সর্বাধিক অর্থদণ্ড ৫০ টাকা
- গণপ্রতিনিধিত্ব আইন (সংশোধন): অধ্যাদেশ ২০০৮ সালে
- তথ্য অধিকার আইন: পাস ২৯ মার্চ, ২০০৯
- গ্রাম/পল্লী আদালত: ৫ সদস্য নিয়ে গঠিত
- ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন: পাস ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮
- EVM: চালু ১৯৬০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে
- এসিড নিক্ষেপজনিত অপরাধ দমন আইন: পাস ২০০২ সালে
- এসিড নিক্ষেপকারীর সর্বোচ্চ শাস্তি: মৃত্যুদণ্ড
- মানি লন্ডারিং প্রিভেনশন আইন: অবৈধ অর্থ লেনদেন প্রতিরোধে ব্যবহৃত
- জন্মনীতি: পিতা-মাতার নাগরিকত্বের ভিত্তিতে সন্তানের নাগরিকত্ব নির্ধারণ
- বাংলাদেশ দণ্ডবিধি প্রণীত হয়- ১৮৬০ সালে।
- ১৪৪ ধারা সর্বাধিক পরিচিত- ফৌজদারী কার্যধারা।
- দেশের ফৌজদারী কার্যবিধি প্রণীত হয়- ১৮৯৮ সালে।
- বাংলাদেশে “বিশেষ ক্ষমতা আইন” প্রণীত হয়- ১৯৭৪ সালে।
- ১৯৭৪ সালের শিশু আইন অনুযায়ী বাংলাদেশের শিশুদের বয়স ১৬ বছর।
- দেশের আইনানুযায়ী নারী ও পুরুষের বিয়ের সর্বনিম্ন বয়স- ১৮ ও ২১ বছর।
- বাংলাদেশের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন পাস হয়- ২০০০ সালে ।
- দ্রুত বিচার আইন প্রবর্তিত হয়- ২০০২ সালে ।
- বাংলাদেশে ধূমপান বিরোধী আইনে সর্বোচ্চ অর্থদণ্ডের বিধান রয়েছে- ৫০ টাকার।
- গণপ্রতিনিধিত্ব আইন (সংশোধন) অধ্যাদেশ জারি করা হয়- ২০০৮ সালে।
- বাংলাদেশের তথ্য অধিকার আইন পাস হয়- ২৯ মার্চ, ২০০৯ সালে।
- গ্রাম/পল্লী আদালত গঠিত হয়- ৫ জন সদস্য নিয়ে।
- ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পাস হয়- ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ খ্রি.।
- EVM- Electronic Voting Machine চালু হয় ১৯৬০ সালে; যুক্তরাষ্ট্রে ।
- এসিড নিক্ষেপজনিত সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধের লক্ষ্যে গৃহীত অপরাধ দমন আইন পাস হয়- ২০০২।
- বাংলাদেশের আইনে এসিড নিক্ষেপকারীর সর্বোচ্চ শাস্তি- মৃত্যুদণ্ড।
- অবৈধ অর্থ ব্যবহার ও লেনদেন রোধে যে আইনটি ব্যবহার হয়- মানি লন্ডারিং প্রিভেনশন আইন ।
- যে নীতি অনুসারে পিতা- মাতার নাগরিকত্বের ভিত্তিতে সন্তানের নাগরিকত্ব নির্ধারিত হয়- জন্মনীতি।
Content added By